Social Poetry

দুঃখ

বাবা প্রতিদিন রক্ত বিক্রি করে সন্ধ্যায় ঘাম কিনে আনেন এক ব্যাগ তাজা ঘাম । মা উনুনে জ্বাল দিয়ে ফোটায় জীবন যন্ত্রণা তারপর সবাই মিলে বসে খেতে থা... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

শূন্যতা

একবার একটা মানুষকে বুকের বারান্দা দেখিয়ে রোজ রোজ মরে গেছি আমি অনাশ্রয়ে, অস্নেহে অনিরুদ্ধ, অথচ জানিস অনেক মা ছিল আমার পাহাড় ছিল, গাছ ছিল ঠিক ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

ভাত

নিঃসঙ্গ বিকেলে আমরা জলের কাছে প্রেমিকা লিখে দিলে নদী আমাদের হাত ছুঁয়ে দিত শুকনো পাতার নৌকোয় আমরা ভেসে যেতাম দু'জন একবার আমরা জলের কাছে ঘ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

ঘর

প্রতিদিন আমি আর আমার বাবা তেপান্তরের মাঠে স্বপ্নের দলগুলোকে ছেড়ে দিয়ে আসি ওরা সবাই অবাক হয়ে একবার ফিরে তাকায় বাবাকেও ফিরে ক্ষীণ হাসি দিতে দে... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

আলো

১. আমাদের বাড়ির ঘুণে ধরা জানলাটায় প্রতিদিন রাত এসে দাঁড়ায় আমার বাবা প্রতিদিন তাঁকে জোড়হাতে বিদায় জানায় তাঁকে দান করার মতন আমাদের বাড়ি একটুও ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

বাড়ি

ভালবাসা বাড়ি হয়ে উঠলে মানুষ নিরাপত্তা পায় অথচ কোনও মানুষের বুকে কেউ বাড়ি খুঁজে পায় না যার বুক নেই তাঁর প্রিয়জন আছে কি না জানি না তবে জানতে প... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

আলম্ব

বাবার ভেঙে পড়া দু'টো কাঁধ সামলাতে বহুবার চেষ্টা করেছিলাম আমি বাবা নিদারুণ ভাবে আমাকে বোঝাতেন বলতেন খুঁটি হয়ে উঠতে আমি বুঝতাম না কিছুদিন ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

দু'টো মানুষ

একটা মানুষ পৃথিবী খুঁড়ছে, গ্রাম ছেড়ে অনেক দূরে চলে যাচ্ছে হাহাকার শেষ স্নান সেরে ফেলেছে মানুষটার বুক পাজামাও । নিস্তব্ধ আর একটা মানুষ হাঁ মু... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

বিলাসিতা

পঁচিশ বছর হল আমার বাবাকে দেখছি শরীরের হাড় ভেঙে আমাদের সংসারকে ঠেলে যাচ্ছেন অথচ পাথরের মতন এই সংসার এক ইঞ্চিও সরছে না বাবা কোনওদিন মদ খেতেন ন... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

বাবা

প্রতিদিন যে হাত দু'টো আমাদের রুটির জোগান দিত সেই হাত দু'টোকে মাঝে মাঝে আমার ঈশ্বরের মনে হত অথচ আমি জানি এখানে ঈশ্বরের কোনও হাত নেই প... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১ অক্টো, ২০২৪

অভাব

মাঝে মাঝে আমার মা রান্না ঘরে বসে কাঁদেন আমি জিজ্ঞাসা করলে বলেন চোখে ধোঁয়া ঢুকেছে, বাবাও রোদ্দুরে বসে কাঁদেন আর আমাকে বলেন চোখে ঘাম ঢুকেছে এক... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

ঈশ্বরের চিঠি

কীভাবে মরে গিয়ে বেঁচে থাকতে হয় আর কীভাবে বেঁচে থাকতে মরে যেতে হয় তা আমি জানতে চেয়ে একদিন ঈশ্বরকে চিঠি লিখেছিলাম ঈশ্বর উত্তর লিখে দিয়েছিলেন ক... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

শিকড়

এইভাবে বসে থাকতে থাকতে বাড়ির প্রতি অন্তরঙ্গতা নিবিড় হয়ে উঠেছে মাটির সঙ্গে মজবুত হয়ে উঠেছে প্রেম, আন্তরিকতা পাড়া-পড়শির সাথে কথা হয়, ওঁরাও বাগ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

খিদে

মাঝে মাঝে আমার মায়ের নিরীহ চুলোটা আমাদের পেটে জ্বলে ওঠে আমরা অসহায় হয়ে বিগত রাতের আধখাওয়া ক্ষুধা শিকি থেকে পেড়ে নুনের জন্য কান্না করি । একসম... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

বাবার রুমাল

(উৎসর্গ বাবাকে) বাবার চোখের জলকে কোনওদিন আমি কান্না হতে দেখিনি তবু প্রায়ই তাঁকে রুমালে মুড়ে বুক পকেটে কিছু একটা লুকোতে দেখতাম । বাবা যখন শার... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

ঋণ

অথচ এই ঘর ছেড়ে আমি কোথাও বেরোতে পারি না । আমি জানি, এই ঘর ছেড়ে বেরোলেই আমার প্রিয়জনেরা আগুনে জ্বালিয়ে দেবে ওদের বিশ্বাস জীবনের দেনা শেষ হলেই... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

ক্ষুধা

এ-যাবৎকাল ধরে আমি ক'টা ভাতের কবিতা লিখেছি তা বলতে পারব না তবে দুঃখের দিনে যখন আমার মা শূন্য থালার উপর আগুন বেরে দিতেন আর আমার কর্মহীন বা... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৯ সেপ, ২০২৪

নিয়ম

পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছে গেছে বয়স আমাদের গ্রাম এখন আর আগের মতো নেই গ্রাম আর শহরের মাঝামাঝি এসে সবকিছু কেমন জানি থমকে গেছে আজ এই বয়সে এসে বুঝতে পা... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২৮ সেপ, ২০২৪

সঞ্চিতা

সঞ্চিতা, তোমার বুকে আজ নিম ফলের ঘ্রাণ চৈত্রের আগুন এক আকাশ বিষণ্ণতা, তুমি সুদূর প্রান্তের পাতা ঝরা বৃক্ষ আজ সঞ্চিতা, তুমি প্রকান্ড নিমগাছ । ... সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ২১ মার্চ, ২০২৪

জমি

যারা ধানখেত চেয়েছিলো কিংবা ভিটে অথবা পায়ের তলায় মাটি তারা সবাই আসমান জমিন পেলো অথচ কেউ সাড়ে তিন হাতের বেশি নিলো না । সম্পূর্ণ পড়ুন

লেখক মোহন দাস ১৬ মার্চ, ২০২৪

You may also like